1. salimsarker2015@gmail.com : Banglar24ghanta.com :
রায়গঞ্জে ধান-চাল সরবরাহে সমন্বয়হীনতার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন - বাংলার ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ১১:২৯ পূর্বাহ্ন
চাকরি
বগুড়ায় রাজশাহী ডিবি পুলিশের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার রাজশাহীতে ৪০তম বিসিএস পুলিশের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত বগুড়ায় মাদরাসা শিক্ষক পরিষদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত দশম গ্রেডের দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের সমাবেশ অনুষ্ঠিত সাংবাদিকদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের সুপারিশ করবে কমিশন রাজশাহীর সারদায় ১৬৭তম টিআরসি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত বগুড়ায় পিলখানা হত্যাকাণ্ডে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মানববন্ধন সরকারি কর্মচারীদের জন্য গ্রেডভিত্তিক মহার্ঘ ভাতা প্রস্তাব চূড়ান্ত বগুড়ায় এসেনসিয়াল ড্রাগস-এর চাকুরিচ্যুতদের সাংবাদিক সম্মেলন বগুড়ায় এখন টিভির সিইও’র বহিষ্কার ও গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন

রায়গঞ্জে ধান-চাল সরবরাহে সমন্বয়হীনতার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

  • আপডেটের সময় : শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫
রায়গঞ্জে ধান-চাল সরবরাহে সমন্বয়হীনতার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন
রায়গঞ্জে ধান-চাল সরবরাহে সমন্বয়হীনতার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

রায়গঞ্জ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি: সরকার কর্তৃক আসন্ন “বোরো ধান ও চাউল সংগ্রহের মৌসুমে ধানের ক্রয় মূল্যের সাথে চাউলের ক্রয় মূল্যের সমন্বয় না থাকার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে রায়গঞ্জ উপজেলা চালকল মালিক সমিতি। শনিবার (১২ এপ্রিল) সকালে চান্দাইকোনা চালকল মালিক সমিতির হলরুমে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন উপজেলা চালকল মালিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল মোত্তালেব সরকার। তিনি তাঁর লিখিত বক্তব্যে সংবাদিকদের বলেন, রায়গঞ্জ উপজেলায় ১২৮টি রাইস রাইচ মিল রয়েছে। এসব রাইচ মিলে কর্মসংস্থান হওয়া শ্রমিক-কর্মচারীদের পরিবারের প্রায় ২৫ হাজার মানুষের জীবন-জীবিকা নির্বাহ হয়ে থাকে। আমরা করোনাকালীন ও আপদকালীন সময়ে ইরি-বোরো মৌসুমে বাংলাদেশ সরকারকে সহযোগিতা করেছিলাম। সরকারি খাদ্য গুদামে আপদকালীন মজুদের জন্যে বাজার দর ছাড়াও লোকসান করে কেজি প্রতি ৩ থেকে ৫ টাকা কম দামে চাউল সরবরাহ করেছি। সরকারিভাবে আমাদের আশ্বস্থ করা হয়েছিল চলতি বোরো মৌসুমে এই ক্ষতি পুষিয়ে দেয়া হবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় আজ আমাদের মিল মালিকদের সংবাদ সম্মেলন করতে হচ্ছে। সরকার ধানের দাম বেধে দিয়েছে ৩৬ টাকা ও চাউলের দাম বেধে দিয়েছেন ৪৯ টাকা। এক কেজি চাউল তৈরী করতে আমাদের খরচ হচ্ছে ৫৭ টাকা। প্রতি মৌসুমে প্রত্যেক মিল মালিককে ১০/২০ লক্ষ টাকা ক্ষতির সম্মুখিন হতে হচ্ছে। এর ফলে মিল মালিকরা ঋণে জর্জরিত হয়ে পড়ছে এবং মিলগুলো বন্ধ হয়ে যাবার উপক্রম হয়েছে। মিল গুলো বন্ধ হয়ে গেলে মিলের শ্রমিকরা বেকার হয়ে পড়বে।

বক্তারা আরো বলেন, সরকার যদি আমাদের কথা একটু ভাবেন তাহলে মিল মালিকসহ এই উপজেলার প্রায় ৪ হাজার শ্রমিকের পরিবার খেয়ে পরে বেঁচে থাকতে পারবে। আমাদের দাবী আদায়ে সংবাদ সম্মেলন করতে হবে কখনও ভাবিনি। কোটি কোটি টাকা ব্যাংক ঋণের কারণে আমাদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। সরকার যদি আমাদের এই নার্য্য দাবী পূরণ না করে তাহলে আমাদের পক্ষে সরকারকে চাউল সরবরাহের চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। বক্তারা সরকারের কাছে এই নার্য্য ও যৌতিক দাবী পূরণের আহবান জানিয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

উপজেলা চালকল মালিক সমিতির পরিচালক ওমর ফারুক পান্নার সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক, সাবেক উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ভিপি আয়নুল হক, উপজেলা চালকল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম আকন্দ, পরিচালক এসএম সাগর সরকার সহ আরো অনেকে।#

পোস্টটি আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
আমাদের কোনো লেখা কিংবা ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনী।
বাংলার ২৪ ঘন্টা © সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত